দেশ হতে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এই হার্টে তাদের কাপড় কেনাবেচা করে থাকে। বাঙালির ঐতিহ্যবাহী কাপড় এইখানে কেনাবেচা হয়ে থাকে বিশেষ করে শাড়ি, লঙ্গিু , থ্রি পিস, ওড়না, গামছা, থান কাপড়, বেডসিট , টাওয়াল, মশারি,পাঞ্জাবির থান কাপড়, প্যান্ট ও শাটের থান কাপড় ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
বাবরহাট সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
ঢাকা-সিলেট হাইওয়ের একদম পূর্ব পাশে পুরাতন ব্রহ্মপুত পাড়ে নরসিংদী জেলার, পলাশ উপজেলা, শিলমন্দি ইউনিয়ন এটি অবস্থিত। এর আয়তন প্রায় .২০ বর্গ কিলোমিটার। তবে এর আয়তন দিন দিন বদ্ধিৃ পাচ্ছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যায় এবং জীবনযাত্রা মানে জন্য বাবরহাটের আয়তন অনেক বদ্ধিৃ পাচ্ছে। বৃহস্পতি, শুক্রও শনিবার এই তিন দিন হাটখোলা থাকে।
বাবরহাট মূলত পাইকারি কাপড় বেচা কেনার জন্য এশিয়া মহাদেশে মধ্যে সর্ববহৎৃ স্থান দখল করে আছে। মোগল আমল থেকে উপমহাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে লোকজনরা এসে কাপড় বেচাকেনা করতো। মোগল আমলেও এই হার্টের সুখ্যাতি ছিল অনেক। নদীর পার্শ্ববর্শ্ব র্তী অবস্থানের কারণে সহজে পণ্য দ্রব্য আনা নেওয়া করা যেত। তাই সহজেই হাটটি পরিচিতি লাভ করেছে। এখানে ছোট, বড়, মাজারি সকল ধরনের দোকানে আছে। পাইকারি ও খুচরা সকল ধরনের প্রডাক্ট বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তবে এখানে খুচরার চেয়ে পাইকারি প্রডাক্ট বেশি বিক্রি করা হয়ে থাকে।
বাবরু হাটে মলতূ শাড়ি, লঙ্গিু , থ্রি পিস, ওড়না, গামছা, থান কাপড়, বেরসিট , টাওয়াল মশারি,পাঞ্জাবির থান কাপড়, প্যান্ট ও শাটের থান কাপড়,পর্দার কাপড়, ছাপা কাপড়, মেয়েদের কাপড় ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। মলতূ এখানে সারা বাংলাদেশ থেকে পাইকাররা এসে তাদের ইচ্ছে মতো প্রোডাক্ট / কাপড় নিয়ে যায়।বাবরহাটের মধ্যে সর্ববৃহৎ পাইকার হচ্ছে পাকিজা ,আমানত সাহ, রোলেক্স, ব্রাদার্স, ফকির ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। আর অনলাইনে মধ্যে সর্ববহৎৃ পাইকারি সেলার হচ্ছে বাবরু হাট / baburhat.com.bd আমরা মলতূ অনলাইন অফলাইন দুইভাবেই বিক্রি করে থাকি। যারা অনলাইনে প্রোডাক্ট নিতে চায় তাদেরকে অনলাইনে প্রোডাক্ট দেয়া হয় আর যারা স্টোর ভিজিট করে নিতে চায় তাদেরকেই স্টোর থেকে
দেওয়া হয়।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে বাবরহাট। বাবুরহাটের গুরুত্ব অপরিসীম। মানষেু র জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং জীবিকা সহজ করেছে এই হাট।লাখো লাখো মানষেু র কর্মসং র্ম স্থান সৃষ্টি করেছে বাবরহাট। প্রতিবছর এখান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার লেনদেন করা হয়ে থাকে। যেখান থেকে সরকার রাজস্ব ও মুনাফা পেয়ে থাকে। বাবরুহাটের গুরুত্ব বদ্ধিৃ পাচ্ছে।